পবিত্র মক্কায় দোয়া কবুলের বিভিন্ন স্থান

পবিত্র মক্কায় দোয়া কবুলের বিভিন্ন স্থান

পবিত্র মক্কায় কাবা শরীফের পাশাপাশি আরো বিভিন্ন জায়গায় দোয়া কবুল হয়ে থাকে। সেসব জায়গায় গিয়ে খুব আদব, ভক্তি ও বিনয়ের সাথে একান্ত মনে বারবার দোয়া করা উচিত। যেমন-

১.  কাবা ঘর দেখে, কাবা ঘরের ভিতরে ও কাবা ঘর ধরে।

২. আল্লাহর ঘরের দরজার চৌকাঠে।

৩. মুলতাযাম – বাইতুল্লাহর দরজা থেকে হাজারে আসওয়াদ পর্যন্ত স্থানে।

৪.  মুসাল্লায়ে জিবরাঈল। (কাবার দরজার ডান পাশে)

৫. হাতিমের মধ্যে।

৬. হাতিমের মধ্যে মিজাবে রহমতের (কাবা ঘরের পানি পড়ার নালা) নিচে।

৭.  জমজম কূপের কাছে। যদিও ক‚পের কাছে যাওয়া যায় না। মাতাফের বেইজমেন্টের নিচে।

৮.  জমজমের পানি পানের সময়।

৯.  মাকামে ইবরাহিমের কাছে।

১০. রুকনে ইয়ামানির কাছে।

১১.  রুকনে ইয়ামানি ও হাজারে আসওয়াদের মাঝখানে।

১২.  মুসতাজার-মুলতাজামের বিপরিত দিকে রুকনে ইয়ামানির বাম পাশে।

১৩.  মাতাফ – কাবা ঘরের চতুর্দিকে তাওয়াফের স্থানকে মাতাফ বলে।

১৪.  সাফা ও মারওয়া পাহাড়ের ওপর।

১৫.  মাসআ – সাফা ও মারওয়া পাহাড়ে যাওয়া আসার পথ।

১৬.  মিলাইনে আখজারাইন – সাফা ও মারওয়া পাহাড়ে যাওয়া আসার পথের মাঝের সবুজ বাতির ৪০ গজ অংশ।

১৭.  মিনার ময়দান এবং মিনার মসজিদে খায়েফ।

১৮.  আরাফাত ময়দান।

১৯.  আরাফত ময়দানের জাবালে রহমতবা রহমতের পাহাড়।

২০. মুজদালিফার ময়দানে।

২১.  মিনার কংকর মারার স্থানে (বড় শয়তানের স্থান ব্যতীত) ।

২২.  মাওলুদুন্নবী – হযরত রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর জন্মস্থানে।

২৩.  জাবালে নুর বা হেরা গুহায় যেখানে কুরআন নাজিল হয়েছে।

২৪.  জাবাল সউর – যেখানে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হিজরতের সময় বিশ্রাম নিয়েছিলেন।

২৫.  দারুল আরকাম-সাফা পাহাড়ের সাথে।

২৬.  জাবালে আবু কুবাইস। (সাফা পাহাড়ের কাছে)

২৭.   ওমরা ও হজ্জ করে মাথা মুন্ডন বা চুল কর্তনের সময়।


কাবা ঘর ও আশে -পাশে যেসব স্থানে দোয়া কবুল হবেই – মাকারিম – ১৯

রাসুল ﷺ এর জন্মস্থান, মা খাদিজা রাঃ ও আবু জেহেলের বাড়ী- মাকারিম – ৩